Rejoinder- Channel i Ajker Sangbadpatra (22 December 2024)
(Dhaka, 22nd December 2024, Sunday): We refer to a nightly talk show “Channel i Ajker Sangbadpatra”, hosted by Mr Matiur Rahman Chowdhury, the Editor of the Daily Manabzamin where the guest was Dr Zahed Ur Rahman, Political Analyst and Member of the Electoral Reform Commission telecasted on 22nd December 2024 and take strong exception to errors, misrepresentations and lack of contextual background.
The Summit Group is the largest source of foreign direct investment (FDI) in the energy and power sector in Bangladesh. Such FDI – along with the hard work and dedication of the Summit team through the years – has contributed significantly to the power generation of Bangladesh. While only 20% of Bangladesh people had access to electricity in 1995, this has risen to 100% in 2024. It is a source of great pride for Summit that we have played a significant role in helping to provide electricity as part of nation building.
There appears to be serious misunderstanding with regard to the “Quick Enhancement of Electricity and Energy Supply Act” or QEEES for short. The QEES formed the basis for 104 contracts, out of which Summit participated in only three of them.
Contrary to media speculation, Summit has not received any specific allegation or notice from the National Board of Revenue (NBR). It is improper for Summit to comment on this, and unfair of the media to report this as ‘fact’.
With regards to the comments made about Summit’s Founder Chairman, Mr Muhammed Aziz Khan, Summit has repeatedly clarified that there has been widespread misinterpretation of a ranking published by Forbes. The net worth that is being attributed to Muhammed Aziz Khan arises from his shareholding interest in Summit Power International Limited (SPI). SPI is a Singapore based company that wholly owns Summit Corporation Limited (SCL), a public limited company incorporated in Bangladesh which in turn owns all the operating assets of power plants and other infrastructure, all located in Bangladesh. Please note that Forbes has specifically stated that “Summit Group has interests in power, ports, fiber optics and real estate, all in Bangladesh” and “Japan’s JERA has a 22% stake in Summit Power International, which owns a portfolio of infrastructure assets in Bangladesh” (https://www.forbes.com/
The fact is that Mr Muhammed Aziz Khan’s family facilitated FDI into the country and all infrastructure assets remain in the country. To allege otherwise is simply irresponsible. We urge the media and commentators to familiarise themselves with these basic facts to avoid repeating errors or misrepresentations.
Further, your Channel i Ajker Sangbadpatra stated that gas import to Bangladesh had commenced at the expense of developing domestic gas exploration and production, so as to support Summit. To clarify, Summit has not supplied any gas to Bangladesh to date. Summit’s FSRU involved in regasification of LNG supplied to Summit by Petrobangla is a critical infrastructure of energy security for Bangladesh and is one of the major backbones of continuous availability of energy in the country, and ensures energy security. Excelerate Energy of the US operates the only other FSRU in Bangladesh and is in fact the first FSRU of Bangladesh, and not Summit’s as alleged in your programme.
We would like to also clarify that the long-term gas supply contract signed between Petrobangla and Summit is only one of several such contracts. More significantly, Summit offered the lowest-priced contract in relation to all other contracts signed at that time.
সংশোধনী:
(ঢাকা, ২২শে ডিসেম্বর ২০২৪, রোববার): আমরা ২২শে ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে সম্প্রচারিত "চ্যানেল আই আজকের সংবাদপত্র" নামে একটি আলোচনা অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে উল্লেখ করছি যেখানে উপস্থাপক হিসেবে ছিলেন দৈনিক মানবজমিনের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী এবং অতিথি ছিলেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং নির্বাচনী সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. জাহেদ উর রহমান। এই অনুষ্ঠানের আলোচনায় সামিট গ্রুপ সম্পর্কে প্রচারিত কিছু ভুল তথ্যের বিষয়ে আমরা সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিচ্ছি।
সামিট গ্রুপ বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিদেশি সরাসরি বিনিয়োগের (FDI) বৃহত্তম উৎস। সামিটের কর্মীদের বহু বছরের কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠার ফলে এ ধরনের বিনিয়োগ বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনখাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। ১৯৯৫ সালে যেখানে বাংলাদেশের মাত্র ২০% মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পেত, ২০২৪ সালে তা বেড়ে ১০০%-এ পৌঁছেছে। জাতি গঠনের অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ সরবরাহে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারা সামিটের জন্য একটি বড় গর্বের বিষয়।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানীর দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) সম্পর্কিত গুরুতর ভুল ধারণা তৈরী হয়েছে। এই আইনের ভিত্তিতে ১০৪টি চুক্তি হয়েছিল, যার মধ্যে সামিটের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল মাত্র তিনটি।
গণমাধ্যমের জল্পনা-কল্পনার পরিপ্রেক্ষিতে, সামিট জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দিষ্ট অভিযোগ বা নোটিশ পায়নি। তাই মিডিয়ার পক্ষ থেকে এটিকে 'তথ্য' হিসাবে যেমন প্রচার করা অনুচিত তেমনি সামিটের পক্ষ থেকেও এ বিষয়ে মন্তব্য করা উচিত নয় ।
সামিটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, মুহাম্মদ আজিজ খানের ফোর্বস ম্যাগাজিনের র্যাংকিং সম্পর্কে সামিট বারবার স্পষ্ট করেছে যে মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদমূল্যের (নেট ওয়ার্থ) যে হিসাব করা হয়েছে, তা অপারেটিং অ্যাসেটের বাজারমূল্যের (ভ্যালুয়েশন) মালিকানার ভিত্তিতে। উপরন্ত সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত একটি কোম্পানি যা সামিট করপোরেশন লিমিটেডের মালিক। সামিট করপোরেশন লিমিটেড, বাংলাদেশে নিবন্ধিত একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি, যার সব সম্পদ অর্থাৎ, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও অন্যান্য অবকাঠামো, বাংলাদেশেই আছে।
ফোর্বসের ওয়েবসাইটে স্পষ্ট করে উল্লেখ করা আছে, সামিট গ্রুপের বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতে ব্যবসা পরিচালনা করে এবং সামিটের সকল সম্পদ বাংলাদেশেই অবস্থিত। এ ছাড়া সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার, যার বাংলাদেশে একটি অবকাঠামো পোর্টফলিও আছে। (https://www.forbes.com/profile/muhammed-aziz-khan/)
বাস্তবতা হলো, মুহাম্মদ আজিজ খানের পরিবার বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (FDI) আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, এবং সমস্ত অবকাঠামোগত সম্পদ দেশের মধ্যেই আছে। তাই এ ক্ষেত্রে অন্য কোনো অভিযোগ তোলা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমরা গণমাধ্যম এবং বিশ্লেষকদের প্রতি অনুরোধ জানাই যেন তাঁরা এই মৌলিক তথ্যগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকেন এবং পুনরায় ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা থেকে বিরত থাকেন।
আপনার "চ্যানেল আই আজকের সংবাদপত্র" অনুষ্ঠানে বলা হয়েছিল যে, সামিটকে “বিশেষ সুবিধা” দেওয়ার জন্য দেশীয় গ্যাস অনুসন্ধান না করে বরং বাংলাদেশে গ্যাস আমদানি শুরু হয়েছে। আমরা সুস্পষ্ট করছি যে, সামিট এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে কোনো গ্যাস সরবরাহ করেনি। সামিটের এফএসআরইউ (ফ্লোটিং গ্যাস রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট), যা পেট্রোবাংলার মাধ্যমে সরবরাহকৃত এলএনজি রিগ্যাসিফিকেশন করে। সামিটের এফএসআরইউ বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো এবং দেশের ধারাবাহিক জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার অন্যতম প্রধান স্তম্ভ। উল্লেখ্য, আপনার অনুষ্ঠানে ভুলবশত দাবি করা হয়েছে, সামিট বাংলাদেশের প্রথম এফএসআরইউ স্থাপন করে। তবে তথ্যটি সঠিক নয়। যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিলারেট এনার্জি বাংলাদেশের প্রথম এফএসআরইউ স্থাপন করে।
আমরা আরও সুস্পষ্ট করতে চাই যে, সামিট অয়েল অ্যান্ড শিপিং কোম্পানি লিমিটেড এবং পেট্রোবাংলার মধ্যে স্বাক্ষরিত দীর্ঘমেয়াদী গ্যাস সরবরাহ চুক্তিটি ছিল, অন্যান্য কয়েকটি কোম্পানির সঙ্গে হওয়া চুক্তির মধ্যে অন্যতম। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, সেই সময়ের অন্যান্য সব চুক্তির তুলনায় সামিটের চুক্তিটি ছিল সর্বনিম্ন মূল্যের।