সংশোধনী- প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে (কালের কণ্ঠ ২৫ নভেম্বর ২০২৪)
সামিট গ্রুপ বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস এবং আবাসন খাতে ব্যবসা পরিচালনা করে এবং সামিটের সকল সম্পদ বাংলাদেশেই অবস্থিত
(ঢাকা) ২৫ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার: গত ২৪ নভেম্বর, ২০২৪ তারিখে দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রথম পাতায় প্রকাশিত “পাচারের ১৭ লাখ কোটি ফেরাবে কেঃ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে তাকিয়ে সবাই” শিরোনামে একটি সংবাদে ভুলবশত একটি ধারণা উপস্থাপন করা হয়েছে যে, সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পদ সিঙ্গাপুরে নিয়ে গেছেন এবং যার ফলে তিনি ফোর্বস ম্যাগাজিনের ধনীদের র্যাংকিংয়ে অবস্থান করছেন। এই অভিযোগটি সত্য নয়। ফোর্বসের র্যাংকিংয়ের বিষয়ে আমাদের ব্যাখ্যাঃ
ফোর্বসের ওয়েবসাইটে স্পষ্ট করে উল্লেখ করা আছে, সামিট গ্রুপের বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতে ব্যবসা পরিচালনা করে এবং সামিটের সকল সম্পদ বাংলাদেশেই অবস্থিত। এ ছাড়া সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ২২ শতাংশ শেয়ার জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার, যার বাংলাদেশে একটি অবকাঠামো পোর্টফলিও আছে। (https://www.forbes.com/profile/muhammed-aziz-khan/?list=singapore-billio...).
সুতরাং, ফোর্বসের ওয়েবসাইটে পরিষ্কার বলা হয়েছে, মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদমূল্যের (নেট ওয়ার্থ) হিসাব করা হয়েছে সামিট করপোরেশন লিমিটেডের অপারেটিং অ্যাসেটের বাজারমূল্যের (ভ্যালুয়েশন) ভিত্তিতে এবং সামিট করপোরেশন লিমিটেডের সব সম্পদ অর্থাৎ বিদ্যুৎকেন্দ্র ও অন্যান্য অবকাঠামো বাংলাদেশেই রয়েছে।
আমরা আশা করি, আমাদের এই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ফোর্বসে প্রকাশিত মুহাম্মদ আজিজ খানের সম্পদের উৎস এবং তাঁর সম্পদমূল্যের (নেট ওয়ার্থ) হিসাব স্পষ্ট হবে। এ ছাড়া উল্লেখিত সংবাদের সাথে অপ্রাসঙ্গিকভাবে মুহাম্মদ আজিজ খানের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, যা সামগ্রিকভাবে সামিটের সুনাম ক্ষুন্ন করবে এবং জনমনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
মূল সংবাদঃ https://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2024/11/24/1449958